1) ক্যানেল সোলার পাওয়ার প্রোজেক্ট, গুজরাট
ক্যানেল সোলার পাওয়ার প্রোজেক্ট, গুজরাট |
ভারতের গুজরাট রাজ্যই হল প্রথম রাজ্য যেখানে খালের ওপর স্থাপিত হল সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র। জায়গাটি হল গুজরাতের মহেশানা জেলার কাদি অঞ্চলের একটি গ্রাম #চন্দ্রাসন।.
এই অঞ্চলে নর্মদার ওপর প্রায় ১৯০০কিমি দৈর্ঘ্যে বিশিষ্ট অঞ্চলের খালের ওপর এই প্রকল্প গড়ে তোলা হচ্ছে।
২০১২সালে তৎকালীন গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী #নরেন্দ্র_মোদী এই প্রকল্পের উদ্দ্যেগ নিয়েছিলেন।(যেটি ২০১১সালের ভাইব্রেট গুজরাট সামিটে স্থির হয়েছিল).
এই প্রকল্পের মাধ্যমে প্রতি কিমিতে প্রায় ১ মেগাওয়াট করে সৌশক্তি উৎপাদনের সাথে সাথে প্রায় ৯,০০০,০০০ ইউ এস গ্যালন জলকে বাষ্পীভবনের হাত থেকে রক্ষা করবে।
2) বাঁশের ট্রেন
ঘণ্টায় ৩০০, ৩৫০, ৪০০ কিলোমিটার। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে রেলের গতি বাড়িয়েই চলেছে বিভিন্ন দেশ। গতির যুদ্ধে এ বলে আমায় দেখ, তো ও বলে আমায়। আজ জাপান তো কাল চীন। বিশ্বের সবচেয়ে গতিশীল ট্রেনের শিরোপা পেতে ‘ট্রেন দৌড়ে’ মেতে আছে তারা; কিন্তু জানেন কি এমন অনেক জায়গা রয়েছে, সেখানে রেলব্যবস্থা ‘প্রাগৈতিহাসিক যুগে’ পড়ে রয়েছে।#কম্বোডিয়ার_ব্যাটমব্যাং_ও_ পইপেট ঘিরে বিস্তৃত রেললাইন তার অন্যতম উদাহরণ। এই লাইনে চলে বাঁশের রেল। এমনকি #স্টেশনও পুরোটাই বাঁশের।
কম্বোডিয়ার বাঁশের তৈরি এই রেলকে বলা হয় ‘#নরি’। মিটার গেজ ট্র্যাকে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৫০ কিলোমিটার বেগে চলে এই ট্রেন। ২০০৬ সাল থেকে সপ্তাহে এক দিন চলত এই ট্রেন। তবে ২০১৬ এর মাঝামাঝি থেকে প্রতিদিনই এই পরিষেবা দেয়া শুরু হয়েছে।
ট্রেনগুলো সম্পূর্ণ বাঁশের তৈরি। মাথাপিছু ভাড়া পাঁচ ডলার। ৩ মিটার লম্বা কাঠের ফ্রেমে তৈরি করা হয় বাঁশের পাটাতন। শক্তি উৎপাদনের জন্য ব্যবহার করা হয় ওয়াটার পাম্প বা গ্যাসোলিন ইঞ্জিন।
স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, ‘আমি প্রতিদিন বাঁশের ট্রেন ব্যবহার করি, কারণ এর থেকে নিরাপদ যাতায়াত আর নেই।’ রসিকতা করে তিনি বলেন, ‘মোটরবাইকে চড়লে ঘুমানো যায় না, দূরে কোথাও গেলে ট্রেনে অনায়াসে ঘুম দেয়া যায়।’ এই ট্রেন চলাচলে সরকারের তেমন নিয়ন্ত্রণ না থাকায় স্থানীয় বাসিন্দারাই এই ট্রেন চালিয়ে থাকে। গোটা কম্বোডিয়ায় ৬১২ কিলোমিটার জুড়ে এই রেলপথ বিস্তৃত।
#তথ্য_সূত্র- ডিসকোভারি চ্যানেল।
তথ্য সংগ্রহ- রাজকুমার গুড়িয়া।
3) আগামি বছর (2018) দেখতে পাবেন ভারতের জোড়া চন্দ্রাভিযান
(চিত্রটি চন্দ্রযান-২ এর) |
ভারতের দু'-দু'টি চন্দ্রাভিযান হবে আগামী বছরের গোডার দিকেই। একটি ইসরোর 'চন্দ্রযান-২'। অন্যটি টিম ইন্ডাসের চন্দ্রাভিযান। দু'টিই হবে দেশের মাটি থেকে। টিম ইন্ডাসের মহাকাশযানও চাঁদ মুলুকে রওনা হবে ইসরোর বানানো পিএসএলভি রকেটে চেপেই।
আগে চাঁদের কক্ষপথে ২০০৮ সালে ইসরো পাঠিয়েছিল 'চন্দ্রযান-১'। আর টিন ইন্ডাসের চন্দ্রাভিযানে একই সঙ্গে পাঠানো হবে অরবিটার, ল্যান্ডার ও রোভার। তার মানে, একটি কৃত্রিম উপগ্রহ তো চক্কর মারবেই চাঁদের কক্ষপথে, তার সঙ্গে চাঁদের মাটিতে নামানো হবে একটি ল্যান্ডার। চাঁদের মাটি পরীক্ষা করতে চষে বেডানোর জন্য পাঠানো হচ্ছে একটি রোভারও।
ইসরো সূত্রের খবর, চাঁদে একই সঙ্গে অরবিটার, ল্যান্ডার ও রোভার পাঠানোর লক্ষ্যে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার বাণিজ্যিক শাখা 'অ্যানট্রিক্স'-এর সঙ্গে ইতিমধ্যেই চুক্তি হয়ে গিয়েছে টিম ইন্ডাসের।
4) বর্তমান বিশ্বউষ্ণায়নের যুগে হিমবাহ গলনের ফলে গ্রীনল্যান্ড ক্রমশ উত্থিত হয়েচলেছে। চিত্রটি সেটারি অর্থ বহন করছে দেখুন।
আফ্রিকার সাহারা অঞ্চলে রয়েছে এক রহস্যময় চোখ। যেটিকে সবাই আফ্রিকার চোখ বা সাহারার নীল চোখ নামেই চেনে। কি সেই চোখ দেখে নেওয়া যাক।
সৃষ্টির সূচনালগ্ন থেকেই এই রহস্যময় চোখের সৃষ্টি নাকি পরবর্তী সময়ে প্যানজিয়া ভাগ হওয়ার সময় এর সৃষ্টি তা কেউ বলতে পারে না। বিজ্ঞানীরা যদিও এই চোখকে রিখাত স্ট্রাকচার হিসেবে চিহ্নিত করলেও স্থানীয়রা একে সাহারার নীল চোখ হিসেবেই চেনেন।
#মৌরিতানিয়ার নিকটবর্তী #অওদানে নামক অঞ্চলের সাহারা মরুভূমির অংশে ওই চোখের অবস্থান। আর এই চোখের ব্যাপ্তি এতটাই বিশাল যে মহাকাশ থেকেও দিব্যি দেখা যায় একে। এই চোখের আয়তন প্রায় #পঞ্চাশ#কিলোমিটার এবং বিজ্ঞানীরা এর উৎস সন্ধান না করতে পারলেও অনুসিদ্ধান্তে জানিয়েছেন যে,
এটা মহাকাশ থেকে আসা উল্কার কারণে সৃষ্ট।
যদিও অপর একদল বিজ্ঞানীর মতে, প্রাচীন কোনো আগ্নেয়গিরির উদ্গিরণ কিংবা এটাই সেই প্রাচীন আগ্নেয়গিরি যার কথা বিভিন্ন গ্রন্থে উল্লেখ আছে।
বেশ ক’টি গোল বৃত্ত সহজেই এই সিদ্ধান্তে উপনীত করে যে, এর অবশ্যই কোনো কেন্দ্র আছে। এখন কথা হলো, কী সেই কেন্দ্র? এই কেন্দ্র কি পৃথিবী নামক গ্রহের শক্তির ভরকেন্দ্র নাকি অন্যকিছু।
উত্তর আমেরিকার একদল বিজ্ঞানীর মতে, এই নীল চোখটি আসলে লুপ্ত শহর #আটলান্টিসের কেন্দ্র।
গ্রিক দার্শনিক প্লেটোর মতে, দ্বীপটি ছিল গোলাকার এবং জল এবং মাটির স্তর ভেদে দুই ভাগে বিভক্ত। আটলান্টিস যখন ভূমিকম্পের ফলে লাভা আর কাদায় বসে যায় তখন শহরটি সমুদ্রের তলায় ডুবে যায়।
প্লেটোর বক্তব্যের ওপর ভিত্তি করে রহস্য উন্মোচনে মৌরিতানিয়া গেলেন অধ্যাপক #অ্যান্টনি_গিগাল তিন বছরের জন্য। প্রথমেই তিনি চোখের পশ্চিম দিক দিয়ে করিডরটি দেখার চেষ্টা করলেন। এরপর অনেক গবেষণার পর তিনি এই সিদ্ধান্তে আসতে পারলেন যে, মূল চোখটি আসলে দুটো বিশাল পাথরের প্লেটের ওপর অবস্থিত। নিচের প্লেটটি প্রায় কুড়ি মিটার দীর্ঘ এবং ওপরের প্লেট তিন কিলোমিটার জায়গা জুড়ে।
তবে অন্য আরেক জনের হিসেবে প্লেটগুলো ৩০০ মিটার লম্বা এবং ৪ মিটার চওড়া।
সাহারা মরুভূমিতে প্রায় চল্লিশ হাজার বছর আগে বিশাল হ্রদ ছিল। এমনকি ৬৫০০ খ্রীষ্টাব্দেও সাহারা অঞ্চলে কিছু আর্দ্রতা ছিল এবং মোট ৯৪ লাখ বর্গমাইল এলাকাজুড়ে এই মরুভূমির অবস্থান। প্রায় একশ’ মিলিয়ন বছর আগে এই পুরো অঞ্চলটিই ছিল মূলত সমুদ্র। যদি তাই হয়ে থাকে, তাহলে মৌরিতানিয়ার এই নীল চোখ নিয়ে অনেক গবেষণার দরকার আছে। কে জানে হয়তো সৃষ্টি রহস্যের অনেক গোপন তথ্যই আমাদের সামনে উপস্থিত হবে, এর রহস্য উন্মোচন করা গেলে।
জানেনকি ভারতের একেবারে পূর্বাংশের গ্রামটির নাম ডং। যেটি ডং উপত্যকা নামেও পরিচিত। এটি অরুনাচল প্রদেশ এর লোহিত জেলাতে অবস্থিত। ডং উপত্যকা চিন, মায়ানমার সীমান্তে অবস্থিত। মজার বিষয় হল এই সেই স্থান যেখানকার মানুষরা ভারতের মধ্যে সর্বপ্রথম সূর্যের কিরণ পায়!
এটি রাশিয়ার একটি নদী। এর নাম Daldykan River দেখতে সম্পুর্ণ রক্ত লাল লাগছে। এটির রঙ লাল হল কেন,সেটা পরিষ্কার ধারণা না পাওয়া গেলেও,, ন্যাশেনাল জিওগ্রাফিক চ্যানেল এর মমতানুসারে দুটি তথ্য প্রদান করা হয়েছে।।
১.প্রাকৃতিক ভাবে লৌহ ফেরাস সমৃদ্ধ অঞ্চলের ওপরদিয়ে প্রবাহিত এবং
২. নদীটি একটি নিকেল কারখানার পাশ দিয়ে প্রবাহর জন্য খনিজ মিশ্রনের ফলে এই রঙ ধারণ করেছে। দ্বিতীয় ধারণাটি রাশিয়ার গণমাধ্যমের দ্বারা স্বীকৃত হলেও এর প্রকৃত কারণ নিয়ে এখন ধোঁয়াশা রয়েছে।
মজার বিষয় হল, নদীটির সম্পুর্ণ গতিপথে এই লাল রঙ ধারণ করেনি। কিছুটা অংশই এরূপ ধারণ করেছে!!
★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★
তথ্যসূত্র-রাজকুমার। সংকলনে- অনিমেশ
8) #পিলির_কেশ
চিত্রে দেখতে পাচ্ছেন হাওয়াই দ্বীপ পুঞ্জের অগ্নি দেবি ও সাথে রয়েছে পিলি শ্রেনির লাভা!!
এই লাভার উষ্ণতা প্রায় ১২০০ ডিগ্রি এন্টিগ্রেড। হাওয়াই দ্বীপ পুঞ্জের মৌনালোয়া,কিলউই অঞ্চলে এক ধরনের লোহা ও ম্যাগ্নেসিয়াম যুক্ত ক্ষারকীয় লাভা প্রবল বায়ুপ্রবাহের ফলে কাঁচের মত উজ্জ্বল, লম্বা সুতোর মত আকাশে ভেসে বেড়ায়। একে পিলির চুলের সাথে তুলনা করে পিলি শ্রেনির লাভা বলা হয়। এটি সাধারণত হাওয়াই শ্রেনির অগ্নুৎপাতে লক্ষ করা যায়।
9) ★★★ ইসরোর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ★★★
আগামী ১০ বছরের মধ্যেই মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসাকে প্রযুক্তিগত দিক থেকে ছাপিয়ে যেতে পারে ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন বা সংক্ষেপে ইসরো!! ইতিমধ্যে টেক্কা দিতে শুরু করেছে নাসাকে। শুধু তাই নয়, আগামী দশকে বিশ্বের মহাকাশ গবেষণায় ভারতই হবে বেতাজ বাদশা। ইসরোর প্রধান কার্যালয় ব্যাঙ্গালুরুর কর্নাটকে। প্রতি বছর ভারতের জিডিপি যেমন বাড়ছে, পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ইসরোর জন্য বরাদ্দ। ২০১৫-১৬ সালে ইসরোর জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৭৩.৯ বিলিয়ন টাকা (১.২ বিলিয়ন ডলার)। যেখানে অর্থনৈতিক দিক থেকে সহস্র যোজন এগিয়ে থাকা আমেরিকা নাসার জন্য বরাদ্দ করেছে ১৭.৫ বিলিয়ন ডলার। যদিও গোটা বিশ্বই আজ এককথায় স্বীকার করে, ইসরোর চেয়ে কম খরচে এতবার সাফল্যমণ্ডিত মহাকাশ অভিযান কেউ করতে পারেনি। ইসরো আজ পর্যন্ত তাদের বরাদ্দ পুরো টাকা খরচ করে ওঠার আগেই সাফল্যের সঙ্গে ‘মিশন সাকসেসফুল’ করেছে। কিন্তু এ জন্য মোটেও ইসরোকে নাসার চেয়েও এগিয়ে রাখা না। যে কারণে নাসাকে ছাপিয়ে যেতে পারে ইসরো, সেগুলো ক্রমান্বয়ে নিচে সাজিয়ে দেওয়া হলো।
1. শুক্রগ্রহ অভিযান :-- মঙ্গলের পর ইসরোর বিজ্ঞানীদের পরবর্তী গন্তব্য শুক্র। আগামী দুই থেকে চার বছরের মধ্যে অর্থাৎ ২০১৯ সালেই শুক্রের উদ্দেশে রওনা দিতে পারে ইসরোর মহাকাশযান।
2. পুনর্ব্যবহারযোগ্য লঞ্চ ভেহিকেল তৈরি :-- এটি এক ধরনের রি-ইউজেবল লঞ্চ ভেহিকেল। অর্থাৎ একবার উৎক্ষেপণ করেই এর কাজ ফুরোবে না। ফের এর মাধ্যমে মহাকাশে উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করা যাবে। এর সাহায্যে ছোড়া যাবে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র।
3. মনুষ্যবাহিত জিএসএলভি ৩ রকেট উৎক্ষেপণ :-- ইতিমধ্যেই ইসরো তৈরি করে ফেলেছে নেক্সট জেনারেশন জিএসএলভি, অন্তত ৫০০০ কিলো ওজন মহাকাশে বয়ে নিয়ে যেতে সক্ষম এই রকেট।
4. আদিত্য, সান-স্পেস মিশন :-- 2019 সালের মধ্যে ইসরো শুরু করতে চলেছে তাদের প্রথম সূর্যাভিযান। নাম আদিত্য।
5. চন্দ্রায়ন ২, মুন মিশন :-- চন্দ্রায়নের সাফল্যের পর ফের চাঁদে বড়সড় এক মিশন শুরু করছে ইসরো। এই মিশনে চাঁদের মাটিতে নাসার ‘রোভার’-এর থেকেও বেশি দিন কাটাবে ও ছবি তুলবে, নমুনা পরীক্ষা করবে।
6. মঙ্গল অভিযান- ২০২২ সাল নাগাদ মঙ্গল অভিযান-২ এর পরিকল্পনা রয়েছে এসরোর।
10) কুয়াশা,শিশির অধ:ক্ষেপন নয় কেন?
মাধ্যাকর্ষণ শক্তির ফলে বায়ুমন্ডল থেকে জলীয়বাষ্প ঘনীভূত হয়ে তরল ও কঠিন অবস্থায় ভূপৃষ্ঠে পতনকে অধ:ক্ষেপন বলে। অর্থাৎ জলীয়বাষ্প ঘনীভূত হওয়ার পর সেটা পতিত হয়।
অপরদিকে জলীয়বাষ্পরর জলকণায় পরিনত হওয়াকে ঘনিভবন বলে। ঘনীভবন 'পতনের' সাথে যুক্ত নয়।
ঘনীভবনের এইরূপ গুলি হল-কুয়াশা, শিশির, ধোঁয়াশা,মেঘ ইত্যাদি। তাই এইগুলি অধ:ক্ষেপন ও নয়।।
■■ #Note- কিছু কিছু সময় অপেক্ষাকৃত উষ্ণ বৃষ্টিপাতের সাথে বাষ্পীভবনের ফলে শীতল নিম্নস্তরের বায়ুর সংমিশ্রনে কুয়াশাচ্ছন্ন অঞ্চলে গুঁড়ি গুড়ি বৃষ্টি বা Drizzle দেখা মেলে। একে #Precipitation_Fog ও বলে.
Written by- Rajkumar Guria
আরো জানতে আমাদের ফেসবুক পেজ দেখুন- GEO-OBSERVING CENTRE